স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার সেরা ৫ উপায়

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম

প্রিয় পাঠক ও শিক্ষার্থী বন্ধুরা, আশাকরি সকলেই ভালো আছেন। শিক্ষা গ্রহণে একাডেমিক অধ্যয়নের মাঝে আমাদের জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় চলে যায়। তাই ছাত্র অবস্থা থেকেই আমরা সকলেই চাই পড়াশোনার পাশাপাশি অল্প হলেও ইনকাম করার জন্য। তাই স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম সম্পর্কে অভিজ্ঞতার আলোকে এই আর্টিকেলটি তৈরি করা হয়েছে।

স্টুডেন্ট হিসেবে আমরা যদি ছাত্রজীবনেই পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের হাত খরচের টাকাটাও নিজেরা বের করতে পারি, তবে এর মতো আনন্দ হয়ত আর কিছুই নেই। আমাদের বাংলাদেশ ও পার্শবর্তী দেশ ইন্ডিয়ার বেশীর ভাগ শিক্ষার্থীদের পরিবার কৃষি পেশার সাথে জরিত। তাই অনেক শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার বাজেটটাও খুব সীমিত পর্যায়ের। তাছাড়া শিক্ষা জীবনে প্রায় প্রত্যেক শিক্ষার্থীই ব্যকারত্বের বোঝা বহন করে।

টেকনোলজি আসার পর থেকে যদিও শিক্ষার্থীদের অনেক বড় একটা অংশ অনলাইন ইনকাম এর সাথে সম্পৃক্ত হয়ে তারা সমৃদ্ধ হচ্ছে। কিন্তু বেশীরভাগ শিক্ষার্থী এখনো স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম এর বিষয়টি বুঝে না। আর অনেক স্টুডেন্ট এর ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও বিভিন্ন কারণে ছাত্র জীবনে ইনকাম করতে পারেন না।

পড়ার সাজেশনঃ
কিভাবে ব্লগিং শুরু করবো?
সেরা ০ টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট

আমি এখনো পড়াশোনা করছি। পাশাপাশি অনলাইনে কাজ করছি। এতে আমার হাত খরচের টাকাটা অনলাইন থেকেই পাচ্ছি। বিষয়টা এমন নয় যে, শিক্ষার সমাপ্তি ঘটার পর এই কাজ বন্ধ হয়ে যাবে। বরং একাডেমিক শিক্ষার সমাপ্তি করার পরও আমার বর্তমান পেশাকে ক্যারিয়ার লাইফে কাজে লাগাতে পারবো ইনশাআল্লাহ।

যাইহোক, আজ আমি অভিজ্ঞতা থেকে এমন কিছু বিষয় সম্পর্কে ধারণা দিতে চেষ্টা করবো, যা জানার মাধ্যমে স্টুডেন্ট লাইফেই অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আপনিও অনুপ্রাণিত হবেন।

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম

আমরা প্রায় সকলেই বিভিন্ন ডিজিটাল ডিভাইসের মাধ্যমে টেকনোলজির সাথে জরিত। স্মার্টফোন, ট্যাব, কম্পিউটার, ল্যাপটপ এই ধরণের ডিজিটাল ডিভাইস আমাদের প্রায় শিক্ষার্থীদের কাছে আছে। স্টুডেন্ট লাইফে বেশীরভাগ শিক্ষার্থীই শারিরীক পরিশ্রম এর মাধ্যমে ইনকাম করা পছন্দ করে না। তাই ’অনলাইন ইনকাম’ এর বিষয়টা উপস্থাপন করা হচ্ছে।

(১) ব্লগিং করে আয়

ছাত্রজীবনে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি হলো ব্লগিং। ব্লগিংকে শুধুমাত্র ছাত্রজীবনে হাত খরচ উঠানোর জন্য সীমাবদ্ধ করার সুযোগ নেই। কেননা, ব্লগিং এমন একটি বিষয়, আপনি যদি প্রোপারলি ব্লগিং সেক্টরে কাজ করতে পারেন, তবে ক্যারিয়ার লাইফ সাজানোর জন্য ব্লগিং করাই যথেষ্ট।

ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ব্লগিং করা অনেক সহজ। কেননা, পড়াশোনা করেও তাদের হাতে অনেক সময় থাকে। সেই সময়টাকেই কাজে লাগিয়ে ব্লগিং করা যায়।

অনেকেই হয়ত ব্লগিং কাকে বলে বুঝেন না। ব্লগিং মানে লেখালেখির পেশা। আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তবে ব্লগিং হতে পারে আপনার জন্য স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার সহজ উপায়।

ব্লগিং করার জন্য কোন নির্দিষ্ট নিশ বা ক্যাটাগরি সিলেকশন বাধ্যতামূলক নয়। আপনি যেই বিষয়ে ভালো জানেন এবং লেখালেখি করতে পারবেন, সেই বিষয়েই ব্লগিং করার সুযোগ রয়েছে।

পড়ার সাজেশনঃ
অনলাইন ইনকাম | অনলাইন আয়ের সহজ উপায়
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি কি?

আপনি যদি খেলাধুলা পছন্দ করেন তবে খেলাধুলা নিয়েও লেখালেখি করতে পারেন। আবার আপনার কাছে যদি টেকনোলজি পছন্দের হয়, তবে টেকনোলজি নিয়েও লেখালেখি করতে পারেন।

লেখালেখি বা ব্লগিং করে আয় করার জন্য শুরুতেই আপনার একটি নিজস্ব ওয়েবসাইট প্রয়োজন হবে। যেটা তৈরি করতে মোটামুটি ৬,০০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা খরচ হতে পারে। তবে কোয়ালিটি ভেদে খরচের বিষয়টা কম-বেশী হতে পারে।

আপনি যদি কষ্ট করে এই টাকাটা ওয়েবসাইট তৈরিতে ইনভেস্ট করে ব্লগিং এর কাজ করতে পারেন, তবে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম এর জন্য ব্লগিং অনেক চাহিদা সম্পূর্ণ একটি কর্ম।

একটি ওয়েবসাইটে লেখালেখির মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। এই বিষয়ে আমাদের একটি আর্টিকেল রয়েছে। সুযোগ হলে পড়ে নিনঃ ব্লগ থেকে আয় করার নিয়ম।

(২) ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

ছাত্র জীবনে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার বিষয়টা অনেক জনপ্রিয়। তবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য যেই ধরণের কাজ জানার প্রয়োজন হয়, তা স্টুডেন্ট লাইফে আমরা সাধারণত করতে পারিনা।

অনেকের মধ্যে একটি ভুল ধারণা রয়েছে। তারা প্রশ্ন করে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে কতদিন লাগে? আসলে ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজ না। অনলাইন ইনকাম এর পুরো সেক্টরকে ফ্রিল্যান্সিং বলা হয়।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে যে কোন কাজ শিখতে হবে। উদাহরণস্বরূপঃ

  • কম্পিউটার প্রোগ্রামিং
  • ওয়েব ডিজাইন
  • ভিডিও এডিটিং
  • মোশন গ্রাফিক
  • ব্র্যান্ডিং ডিজাইন
  • গ্রাফিক ইত্যাদি

এগুলো হলো কাজ। আপনি যখন এই ধরণের কাজ করে অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করবেন, তখন এটা ফ্রিল্যান্সিং এ গণ্য হবে। এই ধরণের কাজ শেখা ও নতুন অবস্থায় করাটা একটু কষ্ট মনে হতে পারে। তবে আপনি যদি কষ্ট করে কাজ শিখতে পারেন এবং করতে পারেন তবে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং অনেক ভালো একটি সেক্টর।

পড়ার সাজেশনঃ
অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট
ফ্রিল্যান্সিং কি হালাল নাকি হারাম?

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনার একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ এর প্রয়োজন হবে। স্মার্টফোন দিয়েও ছোট ছোট কাজ করা যায়, তবে এতে আপনি খুব বেশী লাভবান হতে পারবেন তা আমার মনে হয় না।

আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে আরো জানতে চান তবে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেনঃ ফ্রিল্যান্সিং কি?

(৩) অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম এর একটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। এটি ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি পার্ট। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় করাটা স্টুডেন্টদের জন্য অত্যন্ত সহজতর বিষয়।

কেননা, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনি যেই পরিমাণ সুবিধা পাবেন, তা অন্য ক্ষেত্রে নাও পেতে পারেন। মজার বিষয় হলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য আপনি ফ্রি এবং পেইড উভয় পন্থা ব্যবহার করতে পারবেন।

ফেসবুক, ইউটিউব, পিন্টারেস্ট সহ বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। সবচেয়ে ভালো হয় পার্সোনাল ওয়েবসাইট।

একটি পার্সোনাল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে ব্লগিং করার পাশাপাশি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংও করা যায়। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মূলত আপনি কারো পণ্য আপনার দর্শক বা গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে দেবেন। এর পারিশ্রমিক হিসেবে পণ্যের আসল বিক্রেতার পক্ষ হতে আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে।

সারা বিশ্বজুড়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে আরো জানতে চান, তবে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেনঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হয়?

(৪) কন্টেন্ট রাইটিং করে আয়

কন্টেন্ট রাইটিং প্রফেশনাল মানের একটি লেখালেখির পেশা। আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন এবং কোয়ালিটিফুল আর্টিকেল লিখতে জানেন, তবে স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার জন্য কন্টেন্ট রাইটিংকে উচ্চতর পর্যায়ে রাখা যায়।

পড়ার সাজেশনঃ
কিভাবে ব্লগার হওয়া যায়? বাংলা ব্লগার গাইড
গ্রাফিক্স ডিজাইন কি এবং গ্রাফিক্স ডিজাইন কত প্রকার?

পৃথিবীতে প্রচলিত আছে এমন প্রায় সকল ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং করা যায়। তবে অনলাইনে চাহিদা আছে এমন ভাষা গুলোকে টার্গেট করে আপনাকে কন্টেন্ট রাইটিং করতে হবে। কন্টেন্ট রাইটিং করার জন্য যেই ভাষাগুলো সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং চাহিদা সম্পূর্ণ তার কয়েকটি ভাষা উল্লেখ করা হলোঃ

  • ইংরেজি ভাষা
  • আরবি ভাষা
  • উর্দু ভাষা
  • হিন্দি ভাষা ইত্যাদি

আস্তে আস্তে বাংলা ভাষাতেও কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা বাড়ছে। আপনি যদি ইংরেজি ভাষা ভালো জানেন, তবে কন্টেন্টে রাইটিং এবং স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার জন্য এটিই সবচেয়ে বেস্ট।

ইংরেজি ভাষা ছাড়াও আরো বিভিন্ন ভাষায় কন্টেন্ট রাইটিং করা যায়। আপনি যদি পুরোপুরি নতুন হন তবে বাংলা দিয়েই শুরু করতে পারেন। যদিও বাংলায় খুব বেশী কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা দেখতে পাবেন না। তবে আস্তে আস্তে বাংলা ভাষাতেও কন্টেন্ট রাইটিং এর চাহিদা বাড়ছে এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

(৫) ইউটিউবিং করে আয়

ইউটিউব থেকে আয় করা যায় এই বিষয়টা নতুন করে বলার হয়ত প্রয়োজন নেই। কারণ, শিক্ষার্থীদের প্রায় বেশীরভাগরই ইউটিউব সম্পর্কে জানেন।

ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য কোন প্রকার টাকা ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না। তবে ইউটিউব এর নীতি অনুযায়ী তাদের বেশকিছু টার্গেট বা শর্ত পূরণ করতে হয়।

প্রথম টার্গেট হলো আপনাকে যে কোন বিষয়ের ভিডিও তৈরি করতে হবে এবং তা আপনার চ্যানেলে পাবলিশ করতে হবে। তারপর চ্যানেল থেকে ইনকাম শুরু করার জন্য ২ মাসে হাজার সাবস্ক্রাইব এবং ৪ হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম প্রয়োজন হবে।

পড়ার সাজেশনঃ
লেখালেখি করে আয় 
কোয়ালিটি ব্যাকলিংক তৈরির সহজ উপায়

স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার জন্য ইউটিউবকে অনেকেই জাতীয় হিসেবে ধরে নেয়। কারণ, অনেকের কাছে লেখালেখি করার চেয়ে ভিডিও তৈরি করা সহজ মনে হয়। তাছাড়া, ভিডিও দেখাতেই বেশীরভাগ মানুষ সবচেয়ে বেশী স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।

আপনি যদি ভিডিও তৈরি করতে জানেন তবে ইউটিউবকে আপনার স্টুডেন্ড লাইফে অনলাইন ইনকাম করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। শুধু স্টুডেন্ট লাইফ কেন, আপনি যদি ভালো করে কাজ করতে পারেন তবে ক্যারিয়ার জীবনেও ইউটিউব আপনাকে আর্থিক সাপোর্ট দেবে।

গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথাঃ

প্রযুক্তির কল্যাণে নিজ ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিং জাতীয় কাজ অনলাইনে নারী-পুরুষ উভয়ই করতে পারে। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে যারা স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম এর কথা ভাবছেন, তারা উপরোল্লিখিত কাজগুলো করতে পারবেন।

তবে কখনই ইচ্ছার বাহিরে গিয়ে কাজ করতে যাবেন না। কেননা, অনেক সময় এমন হয় যে, আমরা প্রথমে দেখি কোন কাজে টাকা বেশী। অথচ, সেই কাজ চালিয়ে যেতে পারবো কি’না তা চিন্তাও করিনা। এভাবে পরবর্তীতে মনোবল হারাতে হয়।

নতুন অবস্থায় অনলাইন ইনকাম আপনার কাছে অনেক বেশী কঠিন মনে হতে পারে। তবে সত্যি বলতে খুব বেশী কঠিন নয়; আবার খুব সহজও বলা যাবে না। যারা পরিশ্রমী এবং হিম্মত সহকারে কাজ করতে জানে তাদের জন্য সহজ বটে।

তবে মনে রাখবেন, অনলাইন ইনকাম এর নামে ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে স্ক্যামিং হয়। নতুন অবস্থায় অনেকেই প্রতারিতও হয়। তবে এই সমস্ত স্ক্যামিং বা প্রতারণা থেকে বাঁচার জন্য সামান্য সচেতনতাই যথেষ্ট। আপনি যখন প্রাথমিক ভাবে অনলাইনে কোন সাইটে কাজ করার ইচ্ছে পোষণ করবেন, তখন প্রথমেই সেই সাইট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা নিতে চেষ্টা করবেন।

হুক করে অচেনা কোন সাইটে কাজ করতে যাবেন না। আপনাদের বলবো, অবশ্যই সফল ব্যক্তিদের ফলো করুন, তাদের দেওয়া গাইড মেনে চলুন। তবে আশা করা যায় খুব অল্প সময়েই আপনিও সফলতা পাবেন ইনশাআল্লাহ।

আমি আশা করছি, স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম করার উপায় গুলো জানতে পেরে আপনারা উপকৃত হবেন। এই বিষয়ে যদি কারো কোন প্রশ্ন থাকে তবে অবশ্যই কমেন্ট করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ

IT Nirman

যত জ্ঞান-ধন করেছি অর্জন জীবনের প্রয়োজনে,
তার সবটুকুই বিলাতে চাই সৃষ্টির কল্যাণে।

Add comment

Your Header Sidebar area is currently empty. Hurry up and add some widgets.