বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম বাংলায়🤑

কৌতুহল কিবা সাধারণ জ্ঞানের উদ্দেশ্যে আমরা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম জানতে আগ্রহী। মুদ্রা হলো এমন একটি সম্পদ, যা সাধারণত বিনিময়ের মাধ্যম, আয়-ব্যয়ের একক এবং মজুত দ্রব্যর মূল্য এবং বিভিন্ন সেবার পরিশোধের মান হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

মুদ্রার ইতিহাস অন্তত ১০,০০০ বছরের পুরানো। প্রাচীনতম মুদ্রাগুলো সাধারণত ধাতুর তৈরি ছিল, যেমন সোনা, রূপা বা তামা ইত্যাদি। এগুলো সাধারণত বিনিময়ের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করা হতো।

প্রাচীন মিশর, চীন এবং গ্রীস সহ অনেক প্রাচীন সভ্যতায় মুদ্রা ব্যবহৃত হত। প্রাচীন গ্রীসের মুদ্রাগুলোতে প্রায়শই দেব-দেবীদের ছবি বা প্রতীক থাকত। প্রাচীন রোমের মুদ্রাগুলোতে প্রায়শই রোমান সম্রাটদের ছবি থাকতো।

• পড়ুন: বাংলা ছয় ঋতুর নাম ইংরেজিতে (কোন মাসে কোন ঋতু?)

মধ্যযুগে এসে মুদ্রাগুলোর গুণমান হ্রাস পেতে শুরু করে। অনেক মুদ্রা সোনা বা রূপার পরিবর্তে সস্তা উপকরণে তৈরি করা হতো। তখনকার বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম ছিল বিভিন্ন সভ্যতা বা সম্রাটদের নামের অনুসারে।

১৬ শতকে ইউরোপীয় দেশগুলোতে প্রথম কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। উনিশ শতকে প্রথমবারের মতো কাগজের অর্থ  ব্যবহৃত হয়। কাগজের অর্থ ধাতব মুদ্রার পরিবর্তে ব্যবহৃত হতো, যা সহজেই পরিবহন করা যায়।

বর্তমান বিশ্বেও সাধারণ ধাতব ও কাগজের মুদ্রার ব্যবহার রয়েছে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের টাকার নাম দেশের নামসহ উল্লেখ করা হলো।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম

• পড়ুন: রেমিট্যান্স কাকে বলে? বাংলাদেশের রেমিটেন্স খাত

প্রিয় পাঠক, বর্তমান বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুদ্রার নাম দেশের নামসহ এই ব্লগে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। এগুলো সাধারণ জ্ঞানেরই অন্তর্ভূক্ত, যা সকলেরই জানা প্রয়োজন।

বিশেষ করে যারা BCS পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে আগ্রহী, তাদের পরীক্ষায় এই ধরণের প্রশ্ন প্রায়শই আসে। তাই অবহেলা না করে আপনিও বিশ্বের সমস্ত দেশের টাকার নাম শিখে নিন।

বিশ্ব নিয়ে এমন আরও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে কমেন্ট করুন। আর আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। সবাইকে ধন্যবাদ